যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ‘শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ’ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের চিকিৎসক। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার ওয়াশিংটন ডিসির একটি হাসপাতালে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রথমবারের মতো বার্ষিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান ট্রাম্প। রোববার এক বিবৃতিতে প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত
সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে কিশোরীদের মধ্যে বিষণ্নতার হার আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা অনেক বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটায় এবং এটি তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
অফিসের ইনক্রিমেন্ট হচ্ছে না, বাড়ছে বাড়িভাড়া, সন্তানের স্কুল খরচ। প্রতি রাতে দুশ্চিন্তায় ঘুমাতে দেরি হয়ে যায় বেসরকারি চাকরিজীবী শারমিন আহমেদের। সকালে সারা দিনের রান্না শেষে স্বামী-সন্তানসহ তৈরি হয়ে বের হওয়ার এক কর্মযজ্ঞ চলে। ঠিকমতো আয়নায় নিজেকে দেখার সুযোগ মেলে না।
সহায়তা নিতে আসা শিশুদের কেউ কেউ এতই ট্রমাটাইজড যে তারা তাদের কষ্টের কথা বলতেও পারে না। তখন তাদের ছবি আঁকতে বলা হয়। তাদের আঁকা ছবি থেকেই ধারণা করতে পারা যায়, কতটা কষ্ট-আতঙ্ক আছে তাদের মনে!
মানসিক স্বাস্থ্যসমস্যার কারণে গত ১২ মাসে যুক্তরাজ্যের এক-চতুর্থাংশ তরুণ কর্মী তাঁদের কাজ ছাড়ার কথা চিন্তা করছেন। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান পিডব্লিউসির নতুন জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এই জরিপে আরও বলা হয়ে, ১০ শতাংশ কর্মী দীর্ঘ সময় ধরে কাজ ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে চিন্তা করেছেন।
ধর্ষণের শিকার অধিকাংশ ভুক্তভোগী মানসিক স্বাস্থ্যসেবা ও সহায়তা নেয় না; যার ফলে তারা পোস্টট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডার, সামাজিক ভয়, আত্মহত্যার প্রবণতা এবং অন্যান্য মানসিক সমস্যায় ভোগে। আজ রোববার জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে ‘ধর্ষণ: শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের ওপর সরাসরি ও পরোক্ষ প্রভাব’ শীর্ষক সংবাদ
ডিজিটাল যুগে আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে স্মার্টফোন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আপডেট, মেসেজ, ইমেইলের—প্রতিটি নোটিফিকেশনের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকেন অনেকেই। প্রথমে মনে হয়—এটা হয়তো এক ধরনের স্বাভাবিক অভ্যাস। তবে প্রতিটি নোটিফিকেশনের শব্দ বা ভাইব্রেশন আসলে মনের গভীরে থাকা কিছু অজানা উদ্বেগকে বাড়ি
নারীদের দুটি সন্তান থাকলে তা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো হতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।
কে–ড্রামার গল্পগুলোতে পরিবার, সম্পর্ক, আশা, ট্রমা এবং আবেগের বিষয়গুলো সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়। এগুলো মানুষকে তাঁদের নিজস্ব আবেগের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করতে পারে। এমনকি ট্রমা প্রক্রিয়াকরণেও সাহায্য করে।
স্কুলে মোবাইল ফোন ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ফলাফল বা মানসিক সুস্থতার কোনো সম্পর্ক নেই। সম্প্রতি নতুন এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
কাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
চাকরি জীবনে অনেকেরই মনে হয়, তাদের জন্য নির্ধারিত কর্মঘণ্টা অনেক বেশি। এর ফলে, কর্মক্ষেত্রে ক্লান্তি চলে আসে। তবে নতুন এক গবেষণায় ক্লান্তি দূর করার দুটি কার্যকর উপায় উঠে এসেছে। এর একটি হলো—নিয়মিত ক্ষুদ্র বিরতি (মাইক্রোব্রেক) নেওয়া এবং সুপারভাইজারের কাছ থেকে সহযোগিতা পাওয়া
বিভিন্ন মানসিক স্বাস্থ্যসমস্যা সৃষ্টি করতে পারে খারাপ বা দুঃসহ স্মৃতি। তবে এই ধরনের স্মৃতি ভুলে যেতে বা মুছে ফেলতে নতুন একটি কৌশল খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই কৌশলে ইতিবাচক স্মৃতিগুলোকে পুনরায় সক্রিয় করে নেতিবাচক স্মৃতিগুলো দুর্বল করা যায়।
আত্মহত্যার চেষ্টাকে অপরাধ গণ্য করার আইন বাতিল ঘোষণা করেছে কেনিয়ার আদালত। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) দেশটির হাইকোর্টের বিচারক লরেন্স মুগাম্বি এই যুগান্তকারী রায় দেন। তিনি রায় ঘোষণার সময় বলেন, ‘দণ্ডবিধির ২২৬ ধারা সংবিধানে বর্ণিত সর্বোচ্চ মানের স্বাস্থ্য অধিকারের পরিপন্থী।
সন্তান জন্ম দেওয়ার পর মায়ের যে মানসিক সমস্যাগুলো হয়, উপসর্গ বা লক্ষণভেদে তাকে বলে পোস্ট পার্টাম ডিপ্রেশন এবং পোস্ট পার্টাম সাইকোসিস। ম্যাটারনিটি ব্লু নামে আরেকটি বিষয় আছে। এটি সন্তান জন্ম দেওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে দেখা দেয়। এ ক্ষেত্রে মা খুব কান্নাকাটি করেন, মন খারাপ করেন, নিজেদের যত্ন নেন না।
জীবনের বিভিন্ন সময় অনেকে মানসিক চাপ, উদ্বেগ ও একাকিত্বে ভোগেন। এতে কেউ কেউ চিকিৎসকের কাছেও যান। তবে অনেক ধরনের সৃজনশীল কাজ আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে। ‘যুক্তরাজ্যের ফ্রন্টিয়ার্স অব পাবলিক হেলথ’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে, চারু ও কারুশিল্
জোর করে নিরামিষ খাওয়াতেন প্রেমিক, সইতে না পেরে পাইলটের ‘আত্মহত্যা’—এয়ার ইন্ডিয়ার নারী পাইলট সৃষ্টি তুলি আত্মহত্যা করেছেন। প্রেমিক আদিত্য পণ্ডিতের বিরুদ্ধে মানসিক নির্যাতন ও আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।"